ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা সারা বিশ্ব তথা আমাদের দেশেও দিনের পর দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েই চলেছে। এই রোগের নাম শুনলেই আতঙ্কের সৃষ্টি হয় আমার আপনার সহ সকল সাধারণ মানুষের মনের মধ্যে। তার কারণ অবশ্যই এই ক্যান্সার চিকিত্সার বিপুল পরিমানে খরচ। ক্যান্সারের চিকিত্সার বিপুল খরচের কারণে অনেকেই ঠিক মতো চিকিত্সার ব্যবস্থা করে উঠতে পারেন না, অকালে মারা যান। যে কারণে ক্যান্সার এখনও পর্যন্ত মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে একটি ভয়াবহ মারণ আতঙ্ক। এই ক্যান্সারের আবার অনেক গুলো ভাগ আছে, তাদের মধ্যে প্রধানত যেমন ত্বক ক্যান্সার (Skin Cancer), ফুস্ফুসে ক্যান্সার (Lungs Cancer), ব্রেন ক্যান্সার (Brain Cancer) ইত্যাদি। কিন্তু বর্তমানে সারা বিশ্বে ফুস্ফুস ক্যান্সার এর পরেই সবচেয়ে ভয়াবহ ও মারন রোগ হচ্ছে এই স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer in Bengali)। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে আমেরিকার পরেই ভারতীয় মহিলাদের মধ্যে ক্রমশই এই রোগের আক্রমণ বাড়ছে। প্রতি বছরই এই রোগে প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকেই (65000-75000 per year)।
১৫ থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। এবং এই রোগে ৩৫-৪০ বছর বয়সি মেয়েদের মৃত্যুর হার সব থেকে বেশি। মহিলাদের এই বিষয়ে সচেতন করতে সারা বিশ্ব তথা আমাদের দেশেও অক্টোবর মাসে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস (Breast Cancer Awareness Month) হিসেবে পালিত হয়।
Read More: Treatments of Malaria
আশ্চর্যজনক ব্যাপার হচ্ছে এতোদিন ধরে এই ক্যান্সারের ব্যাপারে নারীদের সচেতন করার ব্যাপারে বেশি জোর দেওয়া হতো, কিন্তু এখন পুরুষদেরকেও সচেতন করার জন্য জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কারণ, পুরুষদের মধ্যেও এই মারণ স্তন ক্যান্সার দেখা দিচ্ছে দারুন ভাবে। যদিও পুরুষদের স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হার বা পরিমান একেবারেই খুবই কম। এবং স্তন ক্যান্সারে পুরুষদের তুলনায় নারীদের মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। WHO এর এক হিসেবে দেখা যায় আমাদের দেশে যেখানে প্রতিবছর ৯২ হাজার মহিলা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন, সেই তুলনায় মাত্র ১৭০ জন পুরুষ এই রোগে আক্রান্ত হন এই মারণ রোগে।
বাংলা ভাষায় স্তন ক্যান্সার আসলে কি? (What is Breast Cancer in Bengali?)
সারা বিশ্বে বেশির ভাগ মহিলাদের মধ্যেই বর্তমানে এই স্তন ক্যান্সারের প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়। স্তনে কিছু কিছু কোষ অস্বাভাবিক ভাবে হটাত বেড়ে যাওয়ায়, এবং মাংসপিণ্ড বা দলা আকারের হয়ে ওঠাই এই রোগের সুত্রপাত। এবং সবশেষে অতিরিক্ত কোষগুলো বিভাজনের মাধ্যমে ছোট ছোট টিউমারে পরিণত হয়, যা ক্যান্সারের প্রাথমিক ধাপ বলতে পারেন। এছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু জীবনধারা, জিনগত কারণ গুলিও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এই ঝুঁকি কমানোর জন্য় জেনেটিক কারণগুলির কোনও পরিবর্তন ঘটানো যায় না ঠিকই, কিন্তু জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনা গেলে রক্ষা পাওয়া যাবে এই রোগ থেকে। এবং প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে ব্রেস্ট ক্যানসার (Breast Cancer) থেকে সেরে ওঠাও সম্ভব।
স্তন ক্যান্সারের কারণ গুলি কি কি (What is the causes of Breast Cancer in Bengali?)
কোন ক্যান্সারের সঠিক কারণ নির্ণয় করা এখনও সম্ভব হয়নি, সম্ভব হলে ঔষধ বা টিকা তৈরি হয়ে যেত। সম্বব না হলেও, কাদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তার একটা আন্দাজ করা যায়। মেয়েদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।
- মেয়েদের স্তনে সাধারনত দুই ধরনের টিউমার দেখা দেয়: টি বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট। বিনাইন টিউমার খুব বেশি ক্ষতিকারক নয় এবং চিকিৎসায় পুরপুরি ভাবে সেরে যায় সুস্থ হয়ে ওঠা যায়। কিছু বিনাইন টিউমার আবার স্তন ক্যান্সারের আশঙ্কা বাড়াতেও পারে, যদি সঠিক সময়ে লক্ষ্য না করা হয়। ম্যালিগন্যান্ট টিউমারে এক ধরনের ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষ থাকে, যা সময়ের সাথে সাথে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই সব কোষ গুলো স্তন ছাড়াও শরীরের অন্যান্য জায়গায় নতুন নতুন টিউমার তৈরি করতে শুরু করে, এবং সেখানেও ক্যান্সার দেখা দিতে পারে।
- হটাত খুব জোরে আঘাত লাগলে বা চাপ পড়লে, স্তনের কোষ ও কলা ড্যামেজ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তখনও ক্যান্সারের ঝুকি বাড়িয়ে দেয়।
- প্রচুর পরিমানে ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়া, শাক সবজি না খাওয়া ব আকম খাওয়া। দীর্ঘদিন ধরে প্রিজারভেটিভ বা ফ্রিজে রেখে দেওয়া খাবার খাওয়া স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়।
- আবার স্তন ক্যান্সার জিনবাহী রোগগুলির মধ্যে একটি। অর্থাৎ একই পরিবারের কোনও নিকটাত্মীয়ের আগের প্রজন্মের কারো হয়ে থাকলে হওয়ার সম্ভাবনা অনেক। BRCA1 ও BRCA2 জিন উত্তরাধিকার সূত্রে শরীরে এলে তা থেকে স্তন ক্যান্সার হতে পারে।
- বেশি বয়সে সন্তান হলে বা সন্তান না হলেও অনেক সময় এই ক্যান্সার হতে পারে বলে বিশেশজ্ঞের দাবী।
- বেশি বয়সে মাসিক বন্ধ হওয়া, বাচ্চাকে বুকের দুধ না খাওয়ানো, গর্ভনিরোধক ট্যাবলেটের অত্যধিক ব্যবহার স্তন ক্যান্সারের (Breast Cancer) জন্যেও দায়ী।
- যে সব মহিলারা বা পুরুষরাও হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি করিয়েছেন, তাদেরও এই ক্যান্সার হওয়ার চান্স অনেক অনেক বেশি।
- অতিরিক্ত বেশি ওজন বা মেদ যে সব মহিলার। বিশেষ করে স্তনের নিচে মেদ, তাদের এতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল বেশি।
- সবসময় সঠিক সাইজের ব্রা সঠিক ভাবে ব্যবহার করা উচিত। ঘরে থাকলে এবং রাত্রে ঘুমানর সময় ব্রা খুলে ঘুমনো উচিত। এতে স্তনে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমে যায়।
- ডিওডোরেন্ট কেনার আগে ভালো করে যাচাই করে কেনা উচিত। ডিওডোরেন্ট-এ অ্যালুমিনিয়াম বেঞ্জাইন নামক উপাদান স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
স্তন ক্যান্সারের উপসর্গ বা লক্ষ্মণ গুলি কি কি (Symptoms of breast cancer in Bengali)
- স্তনের ত্বক কুঁচকে যাওয়া।
- স্তনবৃন্ত হল স্তনের অসম্ভব সংবেদনশীল অংশ। যদি দেখেন যে স্তনবৃন্ত স্পর্শ করলেও তেমন একটা অনুভূতি হচ্ছে না বা একেবারেই অনুভূতিহীন হয়ে গিয়েছে তবে তা ব্রেস্ট ক্যানসার (Breast Cancer) হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। স্তনবৃন্তের ত্বকের তলায় ছোট ছোট টিউমার তৈরি হলেই এমনটা হয়।
- স্তন বা বগলের নীচের দিকে মাংসপিন্ড গজিয়ে ওঠে। স্তনে লাম্প সব সময় বড় আকারের হয় না। ছোট ছোট ফুসকুড়ির মতো লাম্পও দেখা যায় স্তনবৃন্তের আশপাশে। অন্তর্বাস পরে থাকার সময় যদি ঘর্ষণ অনুভব করেন, বিছানায় শোওয়ার সময় যদি ব্যথা লাগে তবে চিকিৎসকের কাছে যেতে দেরি করবেন না।
- দুইটি স্তনের আকার ও আয়তন লক্ষণীয় ভাবে আলাদা হয়ে যায়।
- নিপল ভিতর দিকে ঢুকে যায়। স্বাভাবিক অবস্থায় নিপল টিপে ভিতরে ঢুকিয়ে দিলে কিছুসময়ের মধ্যেই সে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে। স্তন ক্যান্সারের (Breast Cancer) ক্ষেত্রে এমনটা হয় না।
- স্তনের ত্বকের রং সামান্য পরিবর্তন হয়।
- নিপল থেকে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে হলুদ বা সাদা তরল বের হয়ে আসে। বিশেষ করে যদি ব্রেস্টফিডিং না চলাকালীন অবস্থাতেও এই বিষয়গুলি চোখে পড়ে। সামান্য সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
Read More: Cause and Treatments of Hemophilia
আপনি কি করতে পারেন? (What can you do?)
শরীরকে সুস্থ-সবল রাখতে গেলে যথোপযুক্ত যত্ন ও সতর্কতার প্রয়োজন। আর সবথেকে আগে যেটা প্রয়োজন, সেটা বোধ করি নিজের শরীর সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান আর অহেতুক লজ্জা না পাওয়া। মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার একটি অতি সাধারণ ঘটনা আর তার থেকেও সাধারণ, লজ্জাবশত এই রোগ লুকিয়ে গিয়ে অকালে মৃত্যুবরণ করে নেওয়া।
- মাথায় রাখুন ‘নো- ব্রা- ডে’ (‘No Bra Day’ শুনেই অনেকে নাক উঁচু করে ভাবতে বসেন যে, এটা হয়তো ব্রা না পরে অশ্লীল কোনও অঙ্গপ্রদর্শনী মাত্র। আদপেই ব্যাপারটা এরকম নয়। ‘নো-ব্রা ডে’ মানে, প্রত্যেক মাসে মহিলারা যেন অন্তত একবার নিজেদের ব্রা খোলার পরে স্তন দুইটি খুব ভালোভাবে পরীক্ষা করেন।)
- স্তনে হাত দিয়ে পরীক্ষা করার সময় যদি কোনও মাংসপিন্ডর মতো কিছু বুঝতে পারেন, সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার দেখান।
- অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এগুলো বিনাইন টিউমার হয় এবং চিকিৎসায় সেরে যায়। কিন্তু যদি এই বিনাইন টিউমারও চিকিৎসা না করিয়ে ফেলে রাখেন, তা হলে পরবর্তীকালে স্তন ক্যান্সার হতেই পারে।
- কোনও রকম অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখলে ম্যামোগ্রাফি এবং পরবর্তী সব পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আদৌ আপনি স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত কি না।
- স্তন ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে,সারিয়ে তোলা সম্ভব। শরীরের অন্যান্য জায়গায় ক্যান্সার থাবা বসানোর আগেই তাকে নির্মূল করতে পারেন আপনি । কষ্টকর অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে, লজ্জা ছেড়ে বেরিয়ে আসতে হবে আপনাকেই।
- নিজে জানুন, অন্যকেও জানান। বাড়ির অন্য কোনও সদস্য বা চেনা কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলে তার পাশে দাঁড়ান। অপ্রাসঙ্গিক সমালোচনা ছড়াবেন না বা কাউকে করতেও দেবেন না। স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer) ছোঁয়াচে রোগ নয় বা একজনের হলে পরিবারের অন্য কারও হয় না।
- ব্রেস্ট স্ক্রিনিং বা ম্যামোগ্রাফি: ৩০ থেকে ৭০ বছর বয়স নারীদের প্রতি একবছর পর পর ব্রেস্ট স্ক্রিনিং বা ম্যামোগ্রাম করানো উচিত। ম্যামোগ্রাম হচ্ছে এক্স-রে’র মাধ্যমে নারীদের স্তনের অবস্থা পরীক্ষা করা। সাধারণত প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার এতো ছোট থাকে যে বাইরে থেকে সেটা বোঝা সম্ভব হয় না। কিন্তু ম্যামোগ্রামের মাধ্যমে খুব ছোট থাকা অবস্থাতেই বা প্রাথমিক পর্যায়েই ক্যান্সার নির্ণয় করা যায়। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পরলে ক্যান্সার থেকে সুস্থ্য হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রচুর থাকে। আর এই পরীক্ষার জন্য মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে।
কিছু ঘরোয়া সতর্কতা:
- তাজা ফল ও ফ্ল্যাভোনয়েড যুক্ত শাক-সবজি খেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কম হতে পারে। ফ্ল্যাভোনয়েডের উপশাখা, ফ্ল্যাভোনলস, ফ্ল্যাভোনস কোষ বিভাজন নিয়ন্ত্রন করে। এছাড়াও স্তন ক্যান্সারে কোষ বৃদ্ধি কম রাখে। বেগুন, টমেটো, গোলমরিচ, আপেল, ব্রকোলি (বিশেষজ্ঞদের দাবি, ব্রকোলি হল এমন একটি সবজি যা এই ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের বৃদ্ধি ঠেকাতে সক্ষম। কাঁচা কিংবা রান্না করে— ব্রকোলি দুই ভাবেই খাওয়া যায়। সবুজ ফুলকপি বা সবুজ রং-এর ফুলের মতো দেখতে এই সবজিটি বিভিন্ন রান্নায় দেওয়া হয়ে থাকে। চিকিত্সক ও পুষ্টিবিদদের মতে ব্রকোলি আমাদের শরীর-স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারি!) ইত্যাদি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- মা যদি তাঁর শিশুকে এক বছরের বেশি সময় ধরে স্তন্যপান করায়, তাহলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কম থাকে। কারণ, ব্রেস্ট মিল্কে আলফা ল্যাক্টালবুমিন ও ওলিক অ্যাসিড থাকে। যা কোষ গুলির অস্বাভাবিক আচরণ ক্ষমতাকে রোধ করে।
- নিয়মিত শরীর চর্চা করলে দূরে থাকা যাবে স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer) থেকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন শরীর চর্চা করলে ২৫-৩০ শতাংশ ঝুঁকি কম থাকে।
- যেসব মেয়েরা অতিরিক্ত ধূমপান করে তাঁদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। যারা ২০ বছরের বেশি সময় ধরে ধূমপান করছে, তাদের ৫৫ শতাংশ বেশি স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
- অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলেও হতে পারে স্তন ক্যান্সার। তাই মহিলাদের নিজের ওজন সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত।
- অতিরিক্ত পরিমানে মদ্য পান করলেও হতে পারে স্তন ক্যান্সার। যে সব মহিলারা প্রতিদিন ৫-১২ গ্লাস মদ খান তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
- যেসব মহিলারা প্রায়োসই জন্ম নিয়ন্ত্রনের ওষুধ খান তাঁদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
সামান্য সতর্ক ও নিজের প্রতি যত্নশীল হলেই পুরোপুরি সেরে যায় স্তন ক্যান্সারের মতো রোগও!
মানসিক সাহস, সামান্য সহানুভূতির হাত আর নিজের প্রতি একটু ভালোবাসা থাকলে জীবনের পথে বহু বিপদকে অবলীলায় ছুঁড়ে ফেলা যায়। এই সামান্য সতর্ক ও নিজেদের প্রতি যত্নশীল হলে স্তন ক্যান্সারের (Breast Cancer) মতো প্রাণঘাতী রোগ প্রাথমিক অবস্থাতেই ধরা পড়ে যায় ও পুরোপুরি সেরে যায়। নিজেকে ভালোবাসুন সবার আগে, বাকি ভালোবাসাটা না হয় রইলো অন্যদের জন্য।
Source: Google, Wikipedia, and WHO
==========
Thanks for reading this article. If you have any information related to this article and blog, you can comment or visit the contact us page.
You can also visit the Competitive Exams-related Blog: Learn For Exam
==========